• ২০২৩ মার্চ ২৬, রবিবার, ১৪২৯ চৈত্র ১২
  • সর্বশেষ আপডেট : ০৭:০৩ পূর্বাহ্ন
English
পরিচালনাপর্ষদ
আমাদের সাথে থাকুন আপনি ও ... www.timebanglanews.com

মাদক, মানবপাচার অপরাধ জগতের গডফাদার কক্সবাজার শহরের রহিম ও নাসির বেপরোয়া।

  • প্রকাশিত ১২:০৩ অপরাহ্ন রবিবার, মার্চ ২৬, ২০২৩
মাদক, মানবপাচার অপরাধ জগতের গডফাদার কক্সবাজার শহরের রহিম ও নাসির বেপরোয়া।
টাইমবাংলা নিউজ
মতিউল ইসলাম মতি, কক্সবাজার (সদর উপজেলা) প্রতিনিধিঃ




কক্সবাজার শহরের ইয়াবা, মানব পাচারকারী, রহিম ও নাসির হোটেল ব্যবসার আড়ালে চালাচ্ছে নানা অনৈতিক কাজ। তাদের বিরুদ্ধে মাদক, মানব পাচারসহ একাধিক মামলা রয়েছে। ,বিভিন্ন স্থান থেকে সুন্দরী যুবতী নারীদের দিয়ে দেহ ব্যবসা চালাচ্ছে বলে সুনিদিষ্ট অভিযোগ রয়েছে। নারী পাচার,মাদক, সন্ত্রাস, মানবপাচারসহ ১০/১২ টি মামলা রয়েছে তাদের দুই জন্যে বিরুদ্ধে। নাসিরের রয়েছে ১৫/২০ সদস্যের অপরাধী সিন্ডিকেট। শহরের লাইট হাউস পাড়ার আমীর ড্রীম নামে সহ দুটি হোটেল ভাড়া নিয়ে চালিয়ে যাচ্ছে অনৈতিক কর্মকান্ড। এসব অপরাধ কর্মকান্ড করতে গিয়ে একাধিক মামলায় জেল ও খেটেছেন রহিম ও নাসির। এক সময়ের হোটেল বয় এখন অপরাধ জগতের গ্যাং লীড়ার। গ্রাম থেকে শহরে আসা উঠতি বয়সী বখাটে যুবকদের জড়ো করে সংগঠিত করছে নানা অপরাধ। তার এহেন কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ শহরবাসী। শহরের এক স্থানীয় জানান, নাসির উদ্দীন ও রহিম দের বাহিনীর বখাটেরা শহরের ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও তাদের হোটেলে তুলে ব্ল্যকমেইল করে সবর্স্ব ছিনিয়ে নিচ্ছে সাধারণ মানুষের। নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন আইনজীবীর অভিযোগ। পতিতা ব্যবসায়ী কটেজ গুলোতে ট্যুরিস্ট পুলিশ ও পুলিশ যৌথ ভাবে অভিযান চালালেও এসব ব্যবসায়ী ও দালালদের বিরুদ্বে দৃশ্যমান কোন ব্যবস্থা নিতে দেখা না যাওয়ার ফলে এসব অপরাধীরা কটেজ জোন অপরাধের স্বর্গ রাজ্যে পরিণত করেছে। কিন্তু কোন এক অদৃশ্য কারণে কক্সবাজার টুরিস্ট পুলিশের প্রতিনিয়ত অভিযান চললেও অপারাধীরা ধরা ছোঁয়ার বাইরে রয়ে যায়। অনুগত অপরাধীরা পুরো শহর জুড়ে। সদ্য জেল ফেরত  নাসির ও রহিম তার বাহিনীর ক্ষমতা মাধ্যমে কটেজ জুনে পতিতা নিয়ন্ত্রণ করে । শুধু তাই নয়, শহরের যে কোন অপরাধের পেছনে রয়েছে তাদের হাত। রোহিঙ্গা শিবির থেকে যুবতী নারীদের এনে পরিচালিত হোটেলে তুলে দিবারাত্রি চলে রমরমা দেহব্যবসা আর মাদকের আসর।


এই বিষয়ে থানায় অবগত করলে,কক্সবাজার সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ রফিকুল ইসলাম বলেন,বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এ ধরনের অপরাধের ক্ষেত্রে প্রমাণ পাওয়া গেলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

সর্বশেষ