কক্সবাজার মহাজের পাড়ার পৌর যুবলীগ নেতা মোঃ সানা উল্লাহর কেরামতি
কক্সবাজার প্রতিনিধি :
কক্সবাজার পৌর যুবলীগ নেতা ১০ নম্বর ওয়ার্ড পৌরসভা মহাজের পাড়ার শীর্ষ সন্ত্রাসী আওয়ামী স্বৈরাচারী সরকারের গুন্ডা বাহিনীর অন্যতম মাস্টারমাইন্ড সানা উল্লাহর কেরামতি তিনি হলেন কক্সবাজার পৌরসভা ১০ নম্বর ওয়ার্ডের মহাজের পাড়ার আবু বক্কর সিদ্দিক এর পুত্র মোহাম্মদ সানাউল্লাহ। তার নেতৃত্বে বিগত স্বৈরাচারী সরকারের পৌরসভা নির্বাচনে সাবেক মেয়ের মাহবুবুর রহমান কে বিজয় করার জন্য গভমেন্ট হাইস্কুলের কেন্দ্রে ঢুকে ভোট ডাকাতি করার অভিযোগ উঠেছে। সেই সাবেক এমপি সাইমুন সারোয়ার কমল এবং সাবেক পৌর মেয়র মাহাবুবুর রহমান ও সাবেক পৌর মেয়র মুজিবুর রহমান চেয়ারম্যানের ছত্র ছায়ায় কক্সবাজারে করে নি এমন কোন অপকর্ম নেই। ২০০৩ সালে হাজী সিদ্দিকী স্কুলের পেছন থেকে একটি মেয়েকে অপহরণ করে তুলে নিয়ে যায় এরপর সানা উল্লাহর বিরুদ্ধে থানায় অপহরণের মামলা রেকর্ড হয়। সেই মামলায় ৫-৬ মাস জেলও কেটেছেন। এর পর পর আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত হই সেই সানাউল্লাহ। এরপর শুরু হয় তার আসল খেলা, আওয়ামী লীগের বড় বড় নেতাদের সাথে নিয়ে শুরু করেন
দখলবাজি টেন্ডার বাজি এবং হোটেল সী ক্লাসিকে তৃতীয় তলার ০৪ টি ফ্লাট নিয়ে পতিতা এবং মাদকের সর্গরাজ্য গড়ে তোলেন, অল্প সময়ে হয়ে যায় লক্ষ লক্ষ টাকার মালিক। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে এক সময় তার কিছুই ছিলেন না,একটি কম্পিউটার ছিল তার তিন বেলা খাবার জোগারের একমাত্র শেষ সম্বল। সানাউল্লাহ পৌর যুবলীগের নেতা হওয়ার সাথে সাথে বদলে গেছে জীবনের গতি। সেই তখন থেকে আর পেছনে ফিরে ফিরে তাকাতে হয়নি আস্তে আস্তে হয়ে ওঠে দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী। গত ০৫ আগস্টের পরপর গা ঢাকা দিয়েছে সানাউল্লাহ, নিত্য নতুন কলা কৌশল অবলম্বন করে, নিজেকে মামলা থেকে রক্ষা করতে কৌশলে দরিয়া নগর বোটানিক্যাল ইনস্টিটিউটে প্রহরির চাকরি করছেন । যা- শিয়াল মামার পাঠশালা কেউ হার মানিয়েছে। বর্তমানে তার যেসব অবৈধ ব্যবসা-বাণিজ্য রয়েছে সেখানে তার বিশ্বস্ত লোকদের পরিচালনা করছেন। এই আওয়ামী লীগের দুর্ধর্ষ শিষ্য সন্ত্রাসীকে দ্রুত গ্রেপ্তার করা না হলে কক্সবাজার পর্যটন নগরীতে অবৈধ ব্যবসার সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে বলে ধারণা করেছেন কক্সবাজারের ছাত্র সমাজ।এই বিষয়ে তার বক্তব্যের জন্য ফোন করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি তাই তার বক্তব্যে নেওয়া সম্ভব হয়নি।
সাধারণ ছাত্র জনতার প্রশ্ন? কক্সবাজার পৌরসভার যুবলীগের দোসর সানা উল্লাহ কে কেন এতদিন গ্রেফতার করা হয়নি সেই প্রশ্ন ছাত্র জনতা।
এ বিষয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ জসিম উদ্দিন চৌধুরীর বক্তব্য নেওয়া হলে তিনি বলেন। সানাউল্লার বিরুদ্ধে অপকর্মের অভিযোগ পেলে সাথে সাথে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে, ভোরের কথার প্রতিবেদক কে এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
এতক্ষন যার কথা বলা হয়েছে তিনি হলেন কক্সবাজার মহাজের পাড়ার আন্ডারগ্রাউন্ডের মাফিয়া মোঃ সানা উল্লাহ তাকে অতি শীঘ্রই তার অপকর্ম যাচাই বাছাই করে দ্রুত সময়ের মধ্যে গ্রেপ্তার করা হয়,এই প্রত্যাশা কক্সবাজারের ছাত্র জনতার।
মতামত দিন