সমুদ্র সৈকতে শফিউল করিমের চাঁদাবাজির শেষ কোথায়!
কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে বীচ কর্মীদের চাঁদাবাজির শেষ কোথায়, জানতে চাই স্থানীয়রা। এতক্ষণ যার কথা বলা হয়েছে তিনি হলেন।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কক্সবাজার চৌফলডন্ডীর ইউনিয়ন ৬ নাম্বার ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের নেতা। বীচ কর্মী সদস্য মোঃ শফিউল করিম প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করে এখনো ঘুরে বেড়াচ্ছে সমুদ্র সৈকত এলাকায় নাই কোন প্রশাসনের তৎপরতা।
উল্লেখ্য।
কক্সবাজার সদর চৌফলডন্ডীর ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের নিষিদ্ধ সংগঠন আওয়ামী লীগের কাউন্সিলর ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের নেতা মোঃ শফিউল করিমের বিরুদ্ধে রয়েছে নানার অভিযোগ।
কক্সবাজার জেলা প্রশাসকের বীচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির বীচ কর্মীর সদস্যর পদে কক্সবাজার মহিলা আসনের সাবেক সংসদ সদস্য, নিষিদ্ধ সংগঠন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির মহিলা নেত্রী জনাবা, কানিজ ফাতেমার সুপারিশে কোটায় নিয়োগ প্রাপ্ত হন। বীচ কর্মীর সদস্য মোহাম্মদ শফিউল করিম।
মোঃ শফিউল করিমের শিক্ষাগত যোগ্যতা না থাকার কারণে, সমুদ্র সৈকতে পর্যটকের নিরাপত্তার সাথে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের কক্সবাজার জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও নিষিদ্ধ সংগঠন আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা জনাব মোস্তাক আহমদ চৌধুরী সুযোগ্য ভাতিজা পরিচয় দিয়ে এই চাকরি পান মোহাম্মদ শফিউম করিম।
স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের ক্ষমতা ব্যবহার করে সমুদ্র সৈকতে গড়ে তুলেন মাদক ও ইয়াবা সহ বিভিন্ন অপরাধের সাথে জড়িয়ে যাই মোঃ শফির করিম।
নিষিদ্ধ সংগঠন আওয়ামীলীগ নেতা।
শফিউল করিমের বিভিন্ন অপরাধের অপকর্ম ফাঁস হয়ে গেলে মাঠে অবস্থান নেন। কক্সবাজার পর্যটক সেলের দায়িত্ব রত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট , জনাব মাসুদ রানা।
তার অপকর্মের ও বিভিন্ন অপরাধের ডকুমেন্ট পাওয়া গেলে সাথে সাথে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেন। দায়িত্ব থাকা
পর্যটন সেলের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, জনাব মাসুদ রানা।
তৎক্ষণিক তাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করেন।
পরবর্তীতে ক্ষমতার অপব্যবহার করে তার চাচা জেলা আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা জনাব মোস্তাক আহমদ চৌধুরী সুপারিশের পুনরায় চাকরি ফিরিয়ে পাই।
নিষিদ্ধ সংগঠন ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের নেতা মোঃ শফিউল করিম কে মাদক ও ইয়াবা সহ বিভিন্ন অভিযোগে বীচ কর্মীর সদস্যর পদ থেকে দুইবার চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হলে। নিষিদ্ধ সংগঠন আওয়ামী লীগের ক্ষমতা ব্যবহার করে। তিনি চাকরি ফিরিয়ে পাই বারবার।
৫ আগস্ট জুলাইয়ের গন অভ্যন্তরে লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে একটি সুন্দর বাংলাদেশ উপহার পাই ১৬ কোটি মানুষ। কিন্তু সরকার পরিবর্তন হলো পরিবর্তন হয়নি। স্বৈরাচারীর কোটায় চাকরি পাওয়া বীচ কর্মীর সদস্য মোঃ শফিউল করিমের।
তার,অপরাধের কর্মকান্ড।
গত কয়েকদিন ধরে একটি অনুসন্ধান টিম তার বিরুদ্ধে তথ্য সংগ্রহ করতে গেলে। বেরিয়ে আসে চঞ্চলক তথ্য।
দীর্ঘ 16 বছর স্বৈরাচার ক্ষমতা থাকা অবস্থায়। নিষিদ্ধ সংগঠন আওয়ামী লীগের নেতা জনাব, মোস্তাক আহমদ চৌধুরীর ক্ষমতা অপব্যবহার করে, সমুদ্র সৈকতে গড়ে তুলেন মাদক ও ইয়বার বাণিজ্য।
দেশের দূরদূরান্ত থেকে ছুটে আসা লাখো পর্যটকের নিরাপত্তার স্বার্থে
কক্সবাজারকে একটি সুন্দর পর্যটন ও শিল্প অঞ্চল করার লক্ষে দিনরাত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। জেলা প্রশাসকের দায়িত্বরত পর্যটন সেলের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট
জনাব,নাফিস ইনতেসার নাফি,
কিন্তু সৈকতে পর্যটক ম্যাজিস্ট্রেটের নাম বিক্রি করে বিভিন্ন অপকর্ম সাথে জড়িয়ে যান মোহাম্মদ শফিউল করিম। তার বিরুদ্ধে রয়েছে নানার অপকর্মের অভিযোগ। মোঃ শফিউল করিম বর্তমানে কক্সবাজার সদর চৌফলডন্ডীর ছয় নাম্বার ওয়ার্ড নিষিদ্ধ সংগঠন আওয়ামী লীগের কাউন্সিলর ও আওয়ামী লীগের দায়িত্ব থাকার কারনে। সৈকতের দিন দুপুরে প্রভাব বিস্তার করে ঘুরে বেড়াচ্ছে এই আওয়ামী লীগের নেতা মোঃ শফিকুল করিম,
তার বিরুদ্ধে রয়েছে।
৫ই আগস্ট সরকার পরিবর্তন হওয়ার ঠিক কয়েকদিন আগে কক্সবাজার সদর লিংক রোড হইতে গুম গাছতলা পর্যন্ত ছাত্র-জনতার একটি বিশাল মিছিলে অবস্থান করে।
মিছিলের দায়িত্ব থাকা ছাত্রদের উপর হঠাৎ ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেন নিষিদ্ধ সংগঠনের আওয়ামী লীগের নেতারা
ছাত্রদের বিরুদ্ধে গিয়ে কক্সবাজার চৌফলডন্ডীর ইউনিয়ন থেকে আগত বিভিন্ন সন্ত্রাসীদেরকে দিয়ে। শফিউল করিমের নেতৃত্বে হঠাৎ ছাত্রদের ওপর লক্ষ্য করে গুলি বর্ষন করেন। পরবর্তীতে ঘটনাস্থলে বেশ কয়েকজন ছাত্র আহত ও নিহত হন।
শফিউল করিমের বিরুদ্ধে স্থানীয় সূত্র জানতে পারি।
দীর্ঘ 16 বছর স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় জেলা আওয়ামী লীগের নেতা মুস্তাক আহমদ চৌধুরীর ক্ষমতা অপব্যবহার করে বিভিন্ন নিরীহ মানুষদেরকে মিথ্যা হয়রানিমূলক মামলা দিয়ে বাড়িঘরছাড়া করেন শফিউল করিম। তার নেতৃত্বে ছিল একটি কিশোর গ্যাং ও সন্ত্রাসী বাহিনীর দল।
কিন্তু ৫ আগস্ট সরকার পরিবর্তন হওয়ার পরবর্তীতে কক্সবাজার সদর মডেল থানায় বিভিন্ন মামলা দায়ার করেন ছাত্রজনতা।কিন্তু সাধারণ মানুষের একটা প্রশ্ন। নিষিদ্ধ সংগঠন আওয়ামী লীগের নেতা শফিউল করিম বিরুদ্ধে এখনো পর্যন্ত কোন মামলা হয়নি। কারন সেই
জেলা প্রশাসনের অন্তর্ভুক্ত বীচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির বীচ কর্মীর সদস্য পদে কর্মরত থাকার কারণে তাকে এসব মামলা থেকে বাদ দেওয়া হয় বলে জানান স্থানীয়রা।
এই বিষয় নিয়ে শফিউল করিমের মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে, গণমাধ্যম কর্মীর পরিচয় পাওয়ার সাথে সাথে তার মোবাইল ফোন বন্ধ করে দেন।
তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধানের বেরিয়ে আসে।
নিষিদ্ধ সংগঠন আওয়ামী লীগের বিভিন্ন এলাকা থেকে পালিয়ে আসা আওয়ামী লীগের নেতাদের কে কক্সবাজার হোটেল গেস্ট হাউসে আশ্রয় দিয়ে তাদেরকে বীচ কর্মীর ক্ষমতা ব্যবহার করে দেশের বিরুদ্ধে একটি ষড়যন্ত্র করার নকশা তৈরি করছে বলে এমন তথ্য বেরিয়ে আসে।
স্থানীয়রা দাবি করেন। অতি শীগ্রই নিষিদ্ধ সংগঠন আওয়ামী লীগের ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের নেতা মোঃ শফিউল করিম কে যদি গ্রেপ্তার করা না হয় এলাকায় যুকিপূর্ণ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
মতামত দিন