শীত আসার এখন ও অনেক বাকি এখন থেকেই শীতের পিঠার চাহিদাকে কেন্দ্র করে সিলেট নগরীর অলিগলিতে গড়ে উঠেছে অসংখ্য ছোট ছোট পিঠাপুলির দোকান।
শীত আসার সঙ্গে সঙ্গে অনেকে মৌসুমি পেশা হিসেবে সড়কের পয়েন্টে পয়েন্টে অস্থায়ীভাবে পিঠা বিক্রি শুরু করেছেন।
সিলেট নগরীর আম্বরখানা, জিন্দাবাজার, বন্দরবাজার,মদিনা মার্কেট,এয়ারপোর্ট,খাসদবীর সহ বিভিন্ন পয়েন্টে বসতে শুরু চীতল পিঠা,ভাপা পিঠার অসংখ্য ছোট ছোট পিঠাপুলির দোকান।
গরম গরম পিঠা খেতে ছুটে আসছেন লোকজন, শীতে গরম গরম পিঠা তৈরি করে ক্রেতাদের হাতে তুলে দিচ্ছেন বিক্রেতারা, গরম গরম পিঠার স্বাদ নিতে প্রায় প্রতিদিনই এই দোকানগুলোতে ভিড় জমতে শুরু করেছে।
শীতের সময় চাহিদা বেশি থাকায় এই সময়টাই বেছে নিয়েছেন এই দোকান গুলোর মালিক, ক্রেতারাও গরম পিঠা ফু দিয়ে খেয়ে তৃপ্তি পাচ্ছেন।
এর মধ্যে ভাপা আর চিতই পিঠার কদর বেশি। প্রতিটি বিক্রি হয় পাঁচ থেকে ১০ টাকা করে। এছাড়া বিভিন্ন এলাকায় গড়ে ওঠা পিঠার দোকানে পাওয়া যাচ্ছে পুলি, ভাপা, তেলের পিঠা, পাটিসাপটাসহ হরেক রকম আইটেম।
পিঠা তৈরির কারিগর আমীর আলীকে প্রশ্ন করলে তিনি জানান,এখন থেকে বসতে শুরু করেছি কিছুদিন পর হলে পয়েন্টে জায়গা পেতাম না, এখন থেকে সবাই বিভিন্ন পয়েন্টে বসা শুরু করেছে।
প্রতিদিন পিঠা তৈরি করতে চালের গুঁড়ো, নারকেল, গুড়সহ বিভিন্ন উপাদান লাগে। শীতের সময় সিলেট নগরবাসী লোকজন পিঠা খেতে ভালোবাসে। তাই এখন বেচা-বিক্রি শুরু।
মতামত দিন