কক্সবাজার সদর উপজেলা পিএমখালীতে পুরান ঘটনার জেট ধরে আবারো শুরু হল গোলাগুলি ,তবে গোলাগুলির ঘটনা জাতীয় জরুরী সেবা "৯৯৯" মাধ্যমে জানতে পেরে কক্সবাজার সদর মডেল থানার একটি পুলিশের টিম ঘটনার স্থলে যাওয়া হলে উক্ত ঘটনাকারী পালিয়ে যায়, এবং আঘাতপ্রাপ্ত হওয়া ব্যক্তিদের কে মেডিকেলে যাওয়ার সুযোগ করে দেন পুলিশ, সেই আঘাত পার্থ গুলি বিদ্ধ হওয়া ব্যক্তিদের নাম হল, ডাক্তার মোঃ সাইফুল ইসলাম, ব্যবসায়ী মোহাম্মদ আযহারুল ইসলাম, নুরুল ইসলাম, সেকাউল ইসলাম, তারা সম্পর্কে আপন বড় ও ছোট ভাই এবং
এই বিষয়ে তাদের পরিবারের সাথে যোগাযোগ করা হলে, নিগার সুলতানা সহ - ব্যবসায়ী আজহারুল ইসলাম এর স্ত্রী ও দুই থেকে তিনজনে বক্তব্য দেন তারা ঘটনার শুরুতে বলে, মোরশেদ বলির হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে এই ঘটনা ঘটায় তবে আমার স্বামী ডাক্তার সাইফুল ইসলাম ও তার ভাইয়েরা কেউ মোরশেদ হত্যার সাথে জড়িত নয় তাদেরকে রাজনীতির প্রতিহিংসার কারণে জড়িত করা হয়েছে এবং জড়িত করার পরও আইনিভাবে আদালতের মাধ্যমে তাদেরকে জামিনে বের করি জামিনে বের হওয়ার পরে তারা যার যার কর্মস্থলে ছিল। হঠাৎ করে শাশুড়ির অসুস্থতা জানতে পারলে, ২ ডিসেম্বর রোজ শুক্রবার সকালে দেখতে যাই সেদিন শুক্রবার হওয়ায় জুমার নামাজের পর আমাদের স্বামী বাবার কবর জিয়ারত করার জন্য যাই সেখান থেকে আমার স্বামীর মালিকানাধীন বসতবাড়ির সামনের আঙ্গিনায় অধিকার প্রবেশ করিয়া সকলেই এক যুগে উপরে উল্লেখিত আমার স্বামীর বড় ভাইগণের ওপর অতর্কিতভাবে গুলি করে
যাবজীবন সাজা প্রাপ্ত মোঃ আবুল কালাম,
এই সময় তাহার হাতে থাকা দেশিয় তৈরি অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র / বন্দুক দ্বারা আমার ভাসুর সাইফুল ইসলাম (৪৫) কে হত্যার উদ্দেশ্যে বুকে গুলি করিলে তাহা লক্ষ্যচ্যুত হইয়া সাইফুল ইসলামের বাম পায়ের হাঁটুর নিচে পরিয়া গুরুতর রক্তাক্ত গুলিবিদ্ধ জখম হয়।
মতামত দিন