কক্সবাজার শহরে দিন দিন বেপরোয়া হয়ে উঠেছে জামাল বাহিনী, অবৈধ ভাবে দখল সহ নানা অপকর্ম।
তারি ধারাবাহিতায় প্রকাশ্যে অস্ত্র নিয়ে জামাল বাহিনীর জামাল কথায় কথায় মানুষকে হুমকি ও হামলা চালিয়ে যাচ্ছে।
শীর্ষ সন্ত্রাসী জামাল, চোরায়পথে মালেশিয়া গিয়ে ঠায় না পেয়ে কক্সবাজার প্রতিনিধি দেশে ফিরে গড়ে তুলেন নিজস্ব সন্ত্রাসি বাহিনী,যার হাতে রয়েছে দেশী বিদেশী পিস্তল আতঙ্কে পর্যটক ও স্থানীয়রা।
এতক্ষন যার কথা বলা হয়েছে তিনি হলেন কক্সবাজার শহরের লাইট হাউজ পাড়ার ১২ নং ওয়ার্ডে মৃত্যু সোলতান আহমেদের ছেলে শীর্ষ সন্ত্রাসী জামাল।
জানাযায়, জামালের বাবা ছিলেন একজন দিনমজুর। জামালের ছোট ভাই আরিফ ছিলেন ছিনতায়কারী। কিন্তুু জামালের সুনির্দিষ্ট আয়ের উৎস না থাকায় র্যাবের সোর্স পরিচয়ে এলাকায় নিরহ মানুষদের জিম্মি করে টাকা নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
গত ৭ মাস পূর্বে টাকার লেনদেন বিষয়ে প্রকাশ্যে সেলিম নামে একজন কে অস্ত্র নিয়ে হুমকি দেন৷
জামাল সোর্স থাকায় ভয়ে কিউ মুখ খুলে নাই, গত ৫ই আগষ্ট বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সরকার পতন হলে বেড়িয়ে আসে এইসব তথ্য গত বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় বিএনপি জামাতে নেতা কর্মিদের র্যাবের সোর্স পরিচয়ে একাধিক নিরহ লোকজনদেরকে ঘর ছাড়া করেন শীর্ষ সন্ত্রাসি জামাল।
নাম প্রকাশে অনেচ্ছুক স্থানীয় একজন জানান জামাল বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ভাবে মানুষের জায়গা দখল সহ নানা অপকর্মে সাথে জড়িত। অস্ত্র থাকায় কিউ মুখ খুলে না। তার সুদ বাণিজ্যের কবলে পড়ে অনেকের মৃত্যু হয়েছে। আবার অনেকে ঘরহারা হয়েছে। হোটেল ক্লাসিক ফ্ল্যাট ব্যবসায়ীরা জানান জামালের কারণে এই হোটেলে অনেক ব্যবসায়ী হোটেল ছেড়ে নিস্ব হয়ে এলাকা ছাড়া।
এই বিষয়ে জামালের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে সে উল্টো প্রতিবেদককে দেখিয়ে নেওয়া হুমকি দেন। এবং বলেন সে নিজে অস্ত্র লিস্ট করেন, এবং অকাথ্যা ভাষা ব্যবহার করেন তবে অস্ত্র লিস্ট করার বিষয়ে সে কি প্রশাসনের লোক কিনা জানতে চাইলে ক্ষিপ্ত হয়ে ফোন কেটে দিয়ে নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করতে ফেসবুকে পোস্ট দেন।
এই বিষয়ে র্যাবের এসপি আবুল কালামের সাথে কথা হলে তিনি বলেন তাকে আমরা চিনতে পারছিনা।
এই শীর্ষ সন্ত্রাসী জামালকে আইনের আওতায় আনা না হলে।
কক্সবাজার শহরের অপরাধের সংখ্যা আরো দিন দিন বৃদ্ধি পাবে বলে ধারণা করেছেন স্থানীয়রা।
মতামত দিন