কক্সবাজার অবৈধ কার্ড বাণিজ্য দায়ভার জেলা প্রশাসনের ক্ষতিগ্রস্ত সাধারণ ব্যবসায়ীরা
টুরিস্ট পুলিশ অবৈধ দখলদারদের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থানে
মতিউল ইসলাম (কক্সবাজার)
কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের
কর্মকর্তাদের সঠিক সিদ্ধান্ত হীনতার কারণে বারবার ক্ষতি গ্রস্ত পর্যটন ব্যবসায়ীরা। অনুসন্ধানে জানা গেছে, কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের অসাধু কর্মকর্তাদের ঘুষ লেনদেনের কারণে বিভিন্ন জনের কাছে ছড়িয়ে ছিটিয়ে ভ্যান গাড়ির দোকানের কার্ড। জেলার বাহিরের অনেকজনের নামও দেখা গিছে এসব কার্ডে, যার ফলে- প্রতিনিয়ত ঝুঁকিতে সমুদ্র সৈকত। যেকোনো মুহূর্তে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করে দখলে নিতে পারে দুষ্কৃতকারীরা।
অভিযোগ আছে, জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা বদলি হওয়ার পূর্বে সুপরিকল্পিতভাবে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে এই ধরনের অপকর্ম করে যাচ্ছে, অভিযোগ স্থানীয়দের।
এসব অপরাধীদের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন করা হলে শাস্তিমূলক তাদেরকে এই স্থান থেকে অন্যত্রে বদলি করা হয়। যার কারণে বারবার জেলা প্রশাসন কার্যালয়ে এই ধরনের ঘটনা পুন আবৃত্তি হচ্ছে-তামানো যাচ্ছে না অপরাধ কার্যক্রম। আরো অভিযোগ আছে জেলা প্রশাসন কার্যালয়ে চতুর্থ শ্রেণীর যে কর্মকর্তা আছে, তাদের আত্মীয়-স্বজনের নাম ব্যবহার করেও কার্ড সংগ্রহ করেছে সরকারি কর্মকর্তারা । জেলা প্রশাসনের এই ভুল সিদ্ধান্তের কারণে সৌন্দর্য বিলুপ্তের পথে। যার প্রভাব পড়েছে টুরিস্ট পুলিশের কাঁদে, প্রতিনিয়ত বিচ ম্যানেজমেন্ট এর কর্মীরা চাঁদা আদায় করলেও,দিনশেষে এসব অপকর্মের ভাগীদার টুরিস্ট পুলিশ কে নিতে হচ্ছে এমন অভিযোগ সচেতন মহলে। বিচে সৌন্দর্য এবং সরকারি সম্পদ রক্ষার্থে উচ্ছেদ অভিযানে বিশাল ভূমিকা রেখেছে টুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত এডিশনাল ডিআইজি আপেল মাহমুদ। যার মেধা এবং বিচক্ষণতাই। গিলে খাওয়া সমুদ্র সৈকতকে পুনরায় উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে টুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত এডিশনাল ডিআইজি আপেল মাহমুদের বক্তব্য নেওয়া হলে তিনি বলেন।
আমি যতদিন কক্সবাজারে টুরিস্ট পুলিশের দায়িত্বে আছি। বালিয়াড়ি দখলের চিন্তা মাথা থেকে ফেলে দেন। সমুদ্র সৈকতের সৌন্দর্য রক্ষার্থে আমার নিজের জীবনও উৎসর্গ করে দিতে রাজি আছি। আমরা সকলে মিলে ডিজিটাল সুন্দর সমৃদ্ধ সমুদ্র সৈকত গড়ে তুলি সকলের সহযোগিতা আমাকে আরো অনু প্রেরণা যোগাবে।
মতামত দিন