• ২০২৫ Jun ০২, সোমবার, ১৪৩২ জ্যৈষ্ঠ ১৯
  • সর্বশেষ আপডেট : ০৮:০৬ অপরাহ্ন
English
পরিচালনাপর্ষদ
আমাদের সাথে থাকুন আপনি ও ... www.timebanglanews.com

কক্সবাজার রামুর শাহীন ডাকাতের আস্তানায় যৌথ বাহিনীর অভিযান

  • প্রকাশিত ০৮:০৬ অপরাহ্ন সোমবার, Jun ০২, ২০২৫
কক্সবাজার রামুর শাহীন ডাকাতের আস্তানায় যৌথ বাহিনীর অভিযান
File
মতিউল ইসলাম (মতি)

কক্সবাজার রামুর শাহীন ডাকাতের আস্তানায় যৌথ বাহিনীর অভিযান 


মতিউল ইসলাম কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি


কক্সবাজারে জেলার অন্যতম শীর্ষ সন্ত্রাসী ডাকাত শাহিনের আস্তানার সন্ধান পেয়েছে যৌথ বাহিনী। অনুসন্ধানে জানা গেছে অল্প বয়সী এই যুবক কক্সবাজার বাসীর আরামের ঘুম হারাম করে দিয়েছে। তার নিয়ন্ত্রণে রয়েছে মিয়ানমার এবং বাংলাদেশের  সীমান্তের একটি অংশ।যে অংশ দিয়ে প্রতিদিনের মতো বাংলাদেশে প্রবেশ করছে ইয়াবা,আইস,অবৈধ গরু। এই বিষয়গুলো বিজিবি সদস্যরা দেখলেও না দেখার ভান করে আছে। সীমান্তে ০৫ কিলোমিটারের ভিতরে,বিজিবি সদস্য ছাড়া,অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীরা প্রবেশ নিষেধ। সেই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে সীমান্ত প্রহরীরা ঐ অনৈতিক সুবিধ অর্জন করে হাজার কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন।যার একটি বিশাল সুবিধ অর্জন করেছেন এই ডাকাত শাহীন, তার নেতৃত্বে জেলার কোন না কোন স্থানে খুনের মতোই ঘটনা। তার নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বান্দরবনের সীমান্ত যেখানে রয়েছে বিভিন্ন সন্ত্রাসীদের আশ্রয়ের স্থান। এতক্ষণ যার কথা বলা হয়েছে তিনি হলেন কক্সবাজার গর্জনীয়া মাঝি কাটার শাহীন ডাকাত।

পূর্বাঞ্চলের অস্ত্র চোরাচালানসহ বহু মামলার আসামি, শাহীনুর রহমান শাহীন ওরফে ডাকাত শাহীনের ডেরায় অভিযান চালিয়েছে যৌথ বাহিনী।

কক্সবাজার জেলা পুলিশের এক শীর্ষ কর্মকর্তা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানিয়েছেন, রোববার ভোর ৪টা থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত যৌথ বাহিনীর একটি টিম রামুর মাঝিরকাটা এলাকায় শাহীন ডাকাতের ডেরায় অভিযান চালায়।

ওই সময় ডাকাত শাহীনের নবনির্মিত বাড়ি থেকে ১৯ রাউন্ড বিভিন্ন রকমের রাইফেল-এর গুলি, ১টি টাকা গোনার মেশিন, ২টি দা, ১টি ল্যাপটপ, ৪টি আইপি ক্যামেরা উদ্ধার করা হয়েছে। তবে এসময় ডাকাত শাহীনকে পাওয়া যায়নি।

পুলিশের তথ্য সূত্র বলছে, সি,আর ও জি,আর মামলা এবং জিডিসহ প্রায় ১৭ মামলার পলাতক আসামি ডাকাত শাহীন। তার দুই ডজন মামলার মধ্যে ৯টি ডাকাতি, ডাকাতি প্রস্তুতি ও ছিনতাই, ৪টি হত্যা মামলা, দুটি অস্ত্র মামলা, দুটি মাদক মামলা এবং বাকিগুলো বিভিন্ন থানায় জিডি হিসেবে রয়েছে

সর্বশেষ