নোয়াখালী জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক পদের প্রার্থীতে সবার চেয়ে এগিয়ে ইয়াছিন আরাফাত শুভ।

দেশের অন্যতম বৃহৎ ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল নোয়াখালী জেলা শাখার নতুন কমিটি ঘোষিত হবে। আর জেলা ছাত্রদলের শীর্ষ দুই পদ সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন বেশ কয়েকজন।

যাদের মধ্যে নোয়াখালী জেলা শাখার ছাত্রদলের  সাধারণ সম্পাদক পদে প্রার্থী হিসাবে যে নামটি সবচেয়ে বেশী আলোচিত ও সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছেন তিনি হলেন যোগ্য, মেধাবী, ত্যাগী ও পরিচ্ছন্ন ছাত্রনেতা নোয়াখালী জেলা ছাত্রদলের সাবেক ০২নং যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইয়াছিন আরাফাত শুভ। বিএনপির বিগত বছর গুলোতে আন্দোলন-সংগ্রামে ধারাবাহিকভাবে সাংগঠনিক কর্মকান্ডের মাধ্যমে বাংলাদেশের ছাত্রদলের রাজনীতিতে ইয়াছিন আরাফাত শুভ ব্যাপক আলোচিত এক নাম। 

জানা গেছে, পারিবারিক সূত্রে বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত শুভ ছোটবেলা থেকে ছাত্রদলের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত। শুভ জন্ম নোয়াখালী জেলার হত্তেরহাট ০৭ নং ওয়ার্ড,করিমপুর গ্রামে ০১ মার্চ ১৯৯৩ ইং সনে জন্মগ্রহণ করেন । তার বাবা মৃত সফি উল্যা মাতা বিবি খাদিজা।

বিগত হাসিনা সরকারের আমলে বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির আন্দোলনকে আরো বেগবান করার লক্ষ্যে যিনি রাজপথে সকল আন্দোলন সংগ্রামে দৃঢ় ভূমিকা পালন করেছেন তিনি হলেন ইয়াছিন আরাফাত শুভ ।’

ছাত্রদল নিয়ে লক্ষ্য এবং অঙ্গীকার প্রসঙ্গে সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী ইয়াছিন আরাফাত শুভ বলেন, নেতা হওয়া ভাগ্যের বেপার তবে আমি ‘নির্বাচিত হলে আধুনিক ও যুগোপযোগী ছাত্রদল উপহার দেবো। আমাদের প্রাণের সংগঠন ছাত্রদলের তৃণমুলকে আরোও সুসংগঠিত করবো। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সঠিক যুগ-উপযোগী ছাত্র রাজনীতি চলবে । ছাত্রদল ছাত্রদের সংগঠন, এইটা কোন ছাত্রলীগের মত সন্ত্রাসী হেলমেট বাহীনি সংগঠন নয়।  তিনি আরো বলেন আমি হলফ করে কথা দিচ্ছি, আমার প্রধান লক্ষ্য থাকবে,শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ নিয়ে দেশ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশ যথাযথ ভাবে পালন করা।

 ‘আমি সবর্দা অবিচল থাকবো শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের (বীর উত্তম) আদর্শ বাস্তবায়ন ও আপোষহীন নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার এবং আগামীর রাষ্ট্রনায়ক তারেক রহমানের স্বপ্নের ছাত্রদল গড়ার ব্যাপারে।

তার ব্যাপারে দলীয় সিনিয়র নেতারা বলেন শুভ যথেষ্ট ভালো ছেলে, বিগত হাসিনা সরকারের আমলে সে দলের জন্য যথেষ্ট শ্রম দিয়েছে।  আশা করি শুভ যদি নেতৃত্বে আসে তাহলে ছাত্রদলেকে আরো সুন্দর করে গুছিয়ে তুলতে পারবে।

ছাত্রদলের কর্মীদের কাছেও শুভ খুব জনপ্রিয় একটি নাম।  এক ছাত্রদল কর্মী বলেন শুভ ভাই হলেন হ্য্যামিলনের বাঁশিওয়ালা। তিনি বিগত সরকারের সময় যে ভাবে আন্দোলন করেছেন তা আর কারো পক্ষে সম্ভব নয়।  তিনি কর্মী দের মনের ভাষা বুঝেন।  আর আমরাও চাই নোয়াখালী জেলা ছাত্রদলের নেতৃত্বে এমন এক জন আসুক যে আমাদের মত কর্মীদের আগলে রাখতে পারে।